বৈষ্ণোদেবী

বৈষ্ণোদেবী : শাস্ত্রীয় প্রমাণ ও ইতিহাসের পর্যালোচনা "গোভির্জুষ্টময়ুজো নিষিক্তন্তবেন্দ্র বিষ্ণোরনুসঞ্চরেম । নাকস্য পৃষ্ঠমভি সংবসানো বৈষ্ণবীং লোক ইহ মাদয়ন্তাম্ ॥" দুর্গা সূক্ত, তৈত্তিরীয়ারণ্যকম্ ৪, প্রপাঠকঃ ১০, অনুবাকঃ ২ শাক্তধর্মের বিখ্যাত তীর্থস্থানগুলির মধ্যে অন্যতম হল জম্মুর ত্রিকূট পর্বতে অবস্থিত "বৈষ্ণোদেবী" তীর্থ । এই তীর্থকে কেন্দ্র করে বর্তমানে বহু ভ্রান্ত ধারণা লক্ষ্য করা যায় যার মূলে রয়েছে এক বিরাট ঐতিহাসিক ষড়যন্ত্র। এই প্রসঙ্গে আজ এই লেখার অবতারণা। [[ ভীডা দেবী : বৈষ্ণোদেবীর শাস্ত্রীয় রূপ]] নামকরণ :- [[ বৈষ্ণোদেবী মন্দির]] "বৈষ্ণোদেবী" নামটি একটি তদ্ভব হিন্দি শব্দ যা সরাসরি সংস্কৃত নয় বরং সংস্কৃত থেকে বিবর্তিত হয়ে এসেছে। মূল শব্দটি হল বৈষ্ণবী । "বৈষ্ণবী" শব্দের অর্থ নিয়েও ভ্রান্ত ধারণা আছে । অনেকে বৈষ্ণবী মানে বিষ্ণুসাধিকা আবার অনেকে বিষ্ণুর পত্নী ভাবেন । আসুন দেখি শাস্ত্র কি বলছে । দুর্গা সপ্তশতী তে মহালক্ষ্মী মহিষমর্দিনী কে নারায়ণী বা বৈষ্ণবী বলা হয়েছে কারণ উনি বিষ্ণুর অন্তঃস্থ শক্তি।- "ত্বং বৈষ্ণবী শক্তিরনন্তব...